কবর বাসীদের সালাম দেয়া, তাদের জন্য রহমত ও মাগফিরাতের দো‘আ করা সুন্নত। যেমনটি রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ হতে বর্ণিত।
এক-
দুই- আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
তিন- সুলাইমান ইব্ন বুরাইদাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি তার পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন,
তারা যখন কবরস্থানের দিকে যেতেন, তাদেরকে এ দু'আ শিক্ষা দিতেন: তাদের কোনো বর্ণনাকারী বলতেন, আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ এর বর্ণনায় বর্ণিত, «السلام على أهل الديار» আর যুহাইর রহ. এর বর্ণনায় বর্ণিত,
মাসআলা:
যখন কোন ব্যক্তি এমন একটি জামাতের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে, যেখানে কাফের ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক রয়েছে, তাদের সালাম দেয়ার বিধান কি?
উত্তর: তাদের সালাম দেবে এবং মুসলিমদের নিয়ত করবে। প্রমাণ:
উসামা ইব্ন যায়েদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
‘তাযকীরুল আনাম বি আহকামীস সালাম’ এর তথ্যসূত্র:
1- রিয়াযুস সালেহীন মিন কালামে সাইয়্যেদুল মুরসালীন।
2- শাইখ মুহাম্মদ আস-সাফারিনির গিযাউল আলবাব শরহু মানযূমাতুল আদাব।
3- আল্লামা আব্দুল কাওয়ী এর মানযূমাতুল আদব।
4- শাইখ আব্দুল আযীয ইবন মুহাম্মদ আস-সালমান এর ইত্তেহাফুল মুসলিমিন বিমা তায়াসসারা মিন আহকামিদদ্বীন।
5- লেখকের সংকলন: বাহজাতুন নাযেরীন ফি-মা ইয়ুসলিহুদ দুনিয়া ওয়াদ দ্বীন।
6- শাইখ হামূদ ইবন আব্দুল্লাহ আত-তুয়াইজিরী এর তুহফাতুল ইখওয়ান বিমা জাআ ফিল মুয়ালাত ওয়াল মুয়াদাত ওয়াল হুব্বে ওয়াল বুগজে ওয়াল হিজরান।
7- ফাহাদ ইবন সারহান আল-জুহানীর লেখা- রিসালাতু ‘এফশা-উস সালাম ওয়াল মুসাফাহা’।
8- সংকলকের লিখা ‘কাযায়া তাহুম্মুল মারআ’
9- আবু হুজাইফা ইব্রাহীম ইবন মুহাম্মদ এর লিখা বই ‘আদাবুস সালাম’
এক-
السلام عليكم أهل الديار من المؤمنين والمسلمين وإنا إن شاء الله بكم لاحقون، أنتم فرطنا ونحن لكم تبع، نسأل الله لنا ولكم العافية اللهم اغفر لهم، اللهم ارحمهم
“হে মুমিন মুসলিম কবর বাসী তোমাদের উপর সালাম বর্ষিত হোক। ইনশাআল্লাহ অচিরেই আমরা তোমাদের সাথে একত্র হব। তোমরা আমাদের অগ্রবর্তী আর আমরা তোমাদের অনুসারী। আমরা আল্লাহর নিকট আমাদের ও তোমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! তুমি তাদের ক্ষমা কর এবং তাদের তুমি দয়া কর” । দুই- আয়েশা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
كان رسول الله يخرج من آخر الليل إلى البقيع فيقول: «السلام عليكم دار قوم مؤمنين وأتاكم ما توعدون غدًا مؤجلون وإنا إن شاء الله بكم لاحقون اللهم اغفر لأهل بقيع الغرقد»
রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ রাতের শেষাংশে বাকী গোরস্থানের দিকে বের হতেন এবং বলতেন- “হে মুমিন সম্প্রদায়! তোমাদের উপর সালাম বর্ষিত হোক। তোমাদের যা প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে, তা তোমাদের জন্য দ্রুত করা হবে। আর আমরা অবশ্যই তোমাদের সাথে একত্র হব। হে আল্লাহ! তুমি ক্ষমা কর! বাকীর অধিবাসীদের” । তিন- সুলাইমান ইব্ন বুরাইদাহ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি তার পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন,
তারা যখন কবরস্থানের দিকে যেতেন, তাদেরকে এ দু'আ শিক্ষা দিতেন: তাদের কোনো বর্ণনাকারী বলতেন, আবু বকর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ এর বর্ণনায় বর্ণিত, «السلام على أهل الديار» আর যুহাইর রহ. এর বর্ণনায় বর্ণিত,
«السلام عليكم أهل الديار من المؤمنين والمسلمين وإنا إن شاء الله للاحقون أسأل الله لنا ولكم العافية».
হে মুমিন ও মুসলিম কবর বাসী তোমাদের উপর সালাম বর্ষিত হোক। ইনশা-আল্লাহ অচিরেই আমরা তোমাদের সাথে একত্র হব। আমরা আল্লাহর নিকট আমাদের ও তোমাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছি । মাসআলা:
যখন কোন ব্যক্তি এমন একটি জামাতের পাশ দিয়ে অতিক্রম করে, যেখানে কাফের ও মুসলিম উভয় সম্প্রদায়ের লোক রয়েছে, তাদের সালাম দেয়ার বিধান কি?
উত্তর: তাদের সালাম দেবে এবং মুসলিমদের নিয়ত করবে। প্রমাণ:
উসামা ইব্ন যায়েদ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু’ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন,
أن النبي مر على مجلس فيه أخلاط من المسلمين والمشركين عبدة الأوثان واليهود «فسلم عليهم النبي »
“রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ একটি মজলিসের পাশ দিয়ে অতিক্রম করেন, সেখানে মুসলিম, মুশরিক, মূর্তি-পূজারী ও ইয়াহুদূসহ বিভিন্ন সম্প্রদায়ের লোক উপস্থিত ছিল। রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ তাদের সালাম দেন” । ‘তাযকীরুল আনাম বি আহকামীস সালাম’ এর তথ্যসূত্র:
1- রিয়াযুস সালেহীন মিন কালামে সাইয়্যেদুল মুরসালীন।
2- শাইখ মুহাম্মদ আস-সাফারিনির গিযাউল আলবাব শরহু মানযূমাতুল আদাব।
3- আল্লামা আব্দুল কাওয়ী এর মানযূমাতুল আদব।
4- শাইখ আব্দুল আযীয ইবন মুহাম্মদ আস-সালমান এর ইত্তেহাফুল মুসলিমিন বিমা তায়াসসারা মিন আহকামিদদ্বীন।
5- লেখকের সংকলন: বাহজাতুন নাযেরীন ফি-মা ইয়ুসলিহুদ দুনিয়া ওয়াদ দ্বীন।
6- শাইখ হামূদ ইবন আব্দুল্লাহ আত-তুয়াইজিরী এর তুহফাতুল ইখওয়ান বিমা জাআ ফিল মুয়ালাত ওয়াল মুয়াদাত ওয়াল হুব্বে ওয়াল বুগজে ওয়াল হিজরান।
7- ফাহাদ ইবন সারহান আল-জুহানীর লেখা- রিসালাতু ‘এফশা-উস সালাম ওয়াল মুসাফাহা’।
8- সংকলকের লিখা ‘কাযায়া তাহুম্মুল মারআ’
9- আবু হুজাইফা ইব্রাহীম ইবন মুহাম্মদ এর লিখা বই ‘আদাবুস সালাম’