সুরা তারিক

بِسْمِ اللهِ الرَّحْمنِ الرَّحِيمِ وَالسَّمَاء وَالطَّارِقِ
শপথ আকাশের এবং রাত্রিতে আগমনকারীর। [সুরা তারিক: ১]

وَمَا أَدْرَاكَ مَا الطَّارِقُ
আপনি জানেন, যে রাত্রিতে আসে সেটা কি? [সুরা তারিক: ২]

النَّجْمُ الثَّاقِبُ
সেটা এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। [সুরা তারিক: ৩]

إِن كُلُّ نَفْسٍ لَّمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ
প্রত্যেকের উপর একজন তত্ত্বাবধায়ক রয়েছে। [সুরা তারিক: ৪]

فَلْيَنظُرِ الْإِنسَانُ مِمَّ خُلِقَ
অতএব, মানুষের দেখা উচিত কি বস্তু থেকে সে সৃজিত হয়েছে। [সুরা তারিক: ৫]

خُلِقَ مِن مَّاء دَافِقٍ
সে সৃজিত হয়েছে সবেগে স্খলিত পানি থেকে। [সুরা তারিক: ৬]

يَخْرُجُ مِن بَيْنِ الصُّلْبِ وَالتَّرَائِبِ
এটা নির্গত হয় মেরুদন্ড ও বক্ষপাজরের মধ্য থেকে। [সুরা তারিক: ৭]

إِنَّهُ عَلَى رَجْعِهِ لَقَادِرٌ
নিশ্চয় তিনি তাকে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম। [সুরা তারিক: ৮]

يَوْمَ تُبْلَى السَّرَائِرُ
যেদিন গোপন বিষয়াদি পরীক্ষিত হবে, [সুরা তারিক: ৯]

فَمَا لَهُ مِن قُوَّةٍ وَلَا نَاصِرٍ
সেদিন তার কোন শক্তি থাকবে না এবং সাহায্যকারীও থাকবে না। [সুরা তারিক: ১০]

وَالسَّمَاء ذَاتِ الرَّجْعِ
শপথ চক্রশীল আকাশের [সুরা তারিক: ১১]

وَالْأَرْضِ ذَاتِ الصَّدْعِ
এবং বিদারনশীল পৃথিবীর [সুরা তারিক: ১২]

إِنَّهُ لَقَوْلٌ فَصْلٌ
নিশ্চয় কোরআন সত্য-মিথ্যা র ফয়সালা। [সুরা তারিক: ১৩]

وَمَا هُوَ بِالْهَزْلِ
এবং এটা উপহাস নয়। [সুরা তারিক: ১৪]

إِنَّهُمْ يَكِيدُونَ كَيْدًا
তারা ভীষণ চক্রান্ত করে, [সুরা তারিক: ১৫]

وَأَكِيدُ كَيْدًا
আর আমিও কৌশল করি। [সুরা তারিক: ১৬]

فَمَهِّلِ الْكَافِرِينَ أَمْهِلْهُمْ رُوَيْدًا
অতএব, কাফেরদেরকে অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন, কিছু দিনের জন্যে। [সুরা তারিক: ১৭]